আঁশযুক্ত খাবার কি কি

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক! আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব, আঁশযুক্ত খাবার কি কি অথবা কোন কোন খাবার আঁশযুক্ত? সে সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। আশা করি, আজকের পোস্টটি আপনাদের আঁশযুক্ত খাবারগুলো চিনতে অনেক সহায়তা করবে।

সুস্থতার জন্য ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবার খুবই জরুরী। আঁশযুক্ত খাবার যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক সাহায্য করে। ঠিক তেমনিভাবে হজমের সমস্যা থেকে দূরে রাখতেও অনেক সহায়তা করে। কোলন ক্যান্সারের যুক্তি কমাতে খাদ্য তালিকায় নিয়মিত আঁশযুক্ত খাবার রাখার কোন বিকল্প নেই। তাই আজকে আমরা জানার চেষ্টা করব, সুস্থ থাকার জন্য কোন কোন আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে

আঁশযুক্ত খাবার কি কি

ফাইবার যুক্ত খাবার কি কি,আঁশযুক্ত খাবার,ফাইবার যুক্ত খাবার,ফাইবার জাতীয় খাবার কি কি,আঁশ জাতীয় খাবার কি কি,আঁশযুক্ত খাবার কি কি,আশঁ জাতীয় খাবার কি কি,আঁশ যুক্ত খাবার,আঁশযুক্ত শাক কি কি,ফাইবার যুক্ত খাবারের নাম কি,আঁশযুক্ত খাবার কেনো খাবেন,আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার গুণ,খাবারের ফাইবার কি,কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার খাবার,আঁশযুক্ত খাবার কোনগুলো,আঁশযুক্ত খাবার কোন গুলো,আঁশ জাতীয় খাবার,আঁশযুক্ত খাবার খাবেন নিজেকে সুস্থ রাখবেন,রোগ নিরাময়ে আঁশযুক্ত খাবার

আঁশযুক্ত শাক

আঁশযুক্ত শাকের তালিকা কচু শাক, মিষ্টি আলুর শাক, কচু শাক, কলমি শাক, পুদিনা পাতা শাক, লাউ ও মিষ্টি কুমড়ার আগা ডোগার শাকে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে।

ফাইবার যুক্ত খাবার কি কি,আঁশযুক্ত খাবার,ফাইবার যুক্ত খাবার,ফাইবার জাতীয় খাবার কি কি,আঁশ জাতীয় খাবার কি কি,আঁশযুক্ত খাবার কি কি,আশঁ জাতীয় খাবার কি কি,আঁশ যুক্ত খাবার,আঁশযুক্ত শাক কি কি,ফাইবার যুক্ত খাবারের নাম কি,আঁশযুক্ত খাবার কেনো খাবেন,আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার গুণ,খাবারের ফাইবার কি,কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার খাবার,আঁশযুক্ত খাবার কোনগুলো,আঁশযুক্ত খাবার কোন গুলো,আঁশ জাতীয় খাবার,আঁশযুক্ত খাবার খাবেন নিজেকে সুস্থ রাখবেন,রোগ নিরাময়ে আঁশযুক্ত খাবার

আঁশযুক্ত সবজি

আঁশযুক্ত অনেক সবজি আছে। যেমনঃ সাজনা, কলার মোচা, ঢেঁড়স, ডাঁটা, বাঁধাকপি, ফুলকপি, ওলকপি, গাজর, শিম, পটল, কচু, বেগুন, বরবটি ও মটরশুঁটি ইত্যাদি। এগুলো খেলে আপনার শরীরের অনেক উপকার হবে।

ফাইবার যুক্ত খাবার কি কি,আঁশযুক্ত খাবার,ফাইবার যুক্ত খাবার,ফাইবার জাতীয় খাবার কি কি,আঁশ জাতীয় খাবার কি কি,আঁশযুক্ত খাবার কি কি,আশঁ জাতীয় খাবার কি কি,আঁশ যুক্ত খাবার,আঁশযুক্ত শাক কি কি,ফাইবার যুক্ত খাবারের নাম কি,আঁশযুক্ত খাবার কেনো খাবেন,আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার গুণ,খাবারের ফাইবার কি,কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার খাবার,আঁশযুক্ত খাবার কোনগুলো,আঁশযুক্ত খাবার কোন গুলো,আঁশ জাতীয় খাবার,আঁশযুক্ত খাবার খাবেন নিজেকে সুস্থ রাখবেন,রোগ নিরাময়ে আঁশযুক্ত খাবার

আঁশযুক্ত ফল

প্রিয় পাঠক ফলের মধ্যেও আঁশযুক্ত ফল রয়েছে। চলুন আমরা আশ যুক্ত ফলের নাম গুলো জেনে নিই। যাতে আমরা সহজে সেগুলো চিনতে পারি। যেমনঃ বেল, আমড়া, আতাফল, নারিকেল, কালো জাম ও কদবেল, পেয়ারা, গাব, পাকা টমেটো, পাকা আম, পাকা কাঁঠাল, আপেল, আমলকি, কামরাঙ্গা ইত্যাদি। এসব ফলের মধ্যে অধিক পরিমানে আঁশ থাকে।

অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার

এছাড়াও আরো অনেক আঁশযুক্ত খাবার রয়েছে। যেমনঃ মোটর, মুগ, ছোলা, খেসারি ডাল, জব, ভুট্টা, আটা, তেল, সরিষার তেল, কাঁচামরিচ। এসব খাবারে অধিক পরিমাণে আঁশ বিদ্যমান থাকে।

আরও পড়ুন: কোরআন থেকে মেয়েদের নাম

আঁশযুক্ত খাবারের উপকারিতা

আঁশযুক্ত খাবারের অনেক উপকারিতা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল:

  • হজম স্বাস্থ্যের উন্নতি: আঁশযুক্ত খাবার অন্ত্রের নড়াচড়া বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ: আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।
  • ওজন কমানো: আঁশযুক্ত খাবার পেট ভরা রাখে এবং খাবারের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। ফলে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: আঁশযুক্ত খাবার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • হৃদরোগের ঝুঁকি কমানো: আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
  • ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো: আঁশযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।

আঁশযুক্ত খাবার কি কি প্রশ্নোত্তর 

দিনে কত গ্রাম আঁশ জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত?
  1. প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতিদিন ৩০-৩৮ গ্রাম
  2. ২-৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ১৫ গ্রাম।
  3. ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ২০ গ্রাম।
  4. ১১-১৬ বছর বয়সী শিশুদের জন্য ২৫ গ্রাম।
দিনে ৫০ গ্রাম ফাইবার কি বেশি?

বিশেষজ্ঞদের মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির জন্য ৩০ থেকে ৪০ গ্রাম ফাইভার বা আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। তবে ৫০ গ্রাম ফাইবার কারো কারো জন্য বেশি বটে।

ফাইবার মল শক্ত নাকি নরম করে?

ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবার মলকে নরম করে।

আরও পড়ুন

Leave a Comment